জার্মানিতে লকডাউনের মধ্যেও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শঙ্কিত প্রবাসীরা

জার্মানিতে লকডাউনের কঠোরতার মধ্যেও বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা। প্রথম ঢেউয়ের থেকেও অধিক শক্তিশালী করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ জার্মানদের মত শঙ্কিত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
বড়দিনের পরই, আগামী ২৭ ডিসেম্বর থেকেই দেশটিতে শুরু হচ্ছে করোনার টিকা দান কার্যক্রম। প্রাথমিক পর্যায়ে ৮০ বছরের বেশী প্রবীণসহ, তাদের সেবাদানকারীদের টিকা দেওয়া হবে। জার্মানির বায়োএনটেক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজারের টিকা বিএনটি162b2 -কেই এগিয়ে রাখছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
টিকার খবরে খুশি সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় এক স্বাস্থ্যকর্মী বলেন, টিকা কার্যক্রম শুরু করাটা একদম সঠিক সিদ্ধান্ত। আমি স্বাগত জানাই। যেহেতু আমি নিজেই স্বাস্থ্যসেবায় কর্মরত আছি, আমি জানি করোনার কি ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালগুলোতে তিল ধারণের জায়গা নাই। প্রবীণদের আবাসস্থলে ভ্যাকসিনেশন শুরু হলে মৃতের সংখ্যা কমে আসবে।
এদিকে করোনার বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য অ্যাঙ্গেলা মার্কেল সরকারের অদূরদর্শিতা ও অদক্ষতাকে দায়ী করছেন দেশটির বিরোধীদলসহ রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা।