কালের বিবর্তনে বগুড়া শহরের ঐতিহ্যবাহী সাতমাথা
কালের বিবর্তনে বগুড়া শহরের ঐতিহ্যবাহী সাতমাথা।
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে বা তার পূর্ববর্তী সময়ের বগুড়ার সাতমাথা। তৎকালীন সময়ে সাতমাথায় শুধু তিনটি লাইট পোস্ট ছাড়া অন্য কিছু ছিল না। তিনটি লাইট পোস্ট সাতমাথার মোড়ে অবস্থিত ছিল।
**এখানে উল্লেখ্য যে, তৎকালীন সময়ে সাতমাথা থেকে শেরপুর রোডের উৎস মুখেই ছিল বগুড়া জিলা স্কুলের প্রধান ফটক এবং রাস্তার বিপরীতে ছিল তৎকালীন বগুড়া কমার্শিয়াল কলেজ। ।**
অতঃপর পাকিস্থান সৃষ্টি হলে বগুড়া শহরের সাতমাথা মোড়ে বগুড়া মিউনিসিপ্যালেটি’র অর্থায়নে প্রস্তুুত করা হয়, গোলচত্বর ফোয়ারা।
পরবর্তী সময়ে ইহাকে আরও আধুনিকরণ করা হয়। বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র “সাথমাথা”র প্রধান রাস্তাসমুহ সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের নামে নামকরণ করা হয়। আর রাস্তা সমুহের মিলনস্থলে “বীরশ্রেষ্ঠ স্কোয়ার” নির্মান করা হয়। উক্ত “বীরশ্রেষ্ঠ স্কোয়ার”-এ বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি সংযোজন করা হয়।
তথ্য সংগ্রহেঃ গোলাম জাকারিয়া কনক
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ ড.মাহফুজ-উর রহমান।