সামাজিক সচেতনতামূলক ও অনুপ্রেরণামূলক উদ্যোগ হল, ‘ভ্যাসলিন হিলিং প্রোজেক্ট’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড’য়ের পেট্রোলিয়াম জেলি ব্র্যান্ড, ভ্যাসলিন আয়োজিত একটি সামাজিক সচেতনতামূলক ও অনুপ্রেরণামূলক উদ্যোগ হল, ‘ভ্যাসলিন হিলিং প্রোজেক্ট’।
বাংলাদেশে গত দুই বছর ধরে কাজ করে চলেছে, ‘ভ্যাসলিন হিলিং প্রোজেক্ট’। এছাড়াও সারাবিশ্বে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ত্বকের সুস্থতায় সাহায্য করতে অবদান রাখছে। এই প্রোজেক্টের লক্ষ্য, ২০২০ সালের মধ্যে সারাবিশ্বে পঞ্চাশ লক্ষ সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে ত্বক সুস্থ করার শক্তি পৌঁছে দেওয়া।
উত্তরাঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে ‘ভ্যাসলিন হিলিং প্রোজেক্ট’
আমাদের দেশের সুবিধাবঞ্চিত এলাকা বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে বসবাসকারী মানুষেরা, যারা প্রচণ্ড শীত বা রোদের প্রখরতা মাথায় নিয়ে প্রতিদিন জীবিকার তাগিদে কাজে বের হন, এসব মানুষের জন্য ত্বকের শুষ্কতা, ঠোঁট ফাটা, পা ফাঁটার মতো ত্বকের ছোটোখাটো সমস্যাই হতে পারে ভয়াবহ কিছু। তাই দরকারে তাদের পাশে ভ্যাসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি থাকলে, ত্বকের এমন সমস্যা থেকে তারা নিজেদের সুস্থ রাখতে পারে।
এমন ভাবনা থেকেই সুবিধাবঞ্চিত এলাকার মানুষের ত্বকের সুস্থতায় ২০১৬ সাল থেকে শুরু করেছে ‘ভ্যাসলিন হিলিং প্রোজেক্ট’। এই প্রোজেক্টে এনজিও পার্টনার হিসেবে প্রথম থেকেই আছে টিএমএসএস। তাদের সহযোগিতায় ২০১৬ সালে এই প্রোজেক্টের মাধ্যমে বগুড়ার সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় বসবাসকারী প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষের মাঝে ভ্যাসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি প্রদান করা হয়েছে। ২০১৭ সালে এর দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় এক লক্ষ মানুষের কাছে এই সাহায্য সাফল্যের সাথে পৌঁছে দেওয়া হয়। এছাড়াও প্রতিকূল পরিবেশে ভ্যাসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে ত্বককে সুস্থ রাখা যায় সে বিষয়ে ইতিমধ্যে টিএমএসএস-এর ৩শ’ জন ডাক্তার এবং ৬শ’ জন নার্সকে অবহিত করা হয়েছে, যেন তারা সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
২০১৭ সালে এর দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় এক লাখ মানুষের কাছে এই সাহায্য সাফল্যের সাথে পৌঁছে দিয়েছে ভ্যাসলিন। এছাড়াও প্রতিকূল পরিবেশে ভ্যাসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে ত্বককে সুস্থ রাখা যায়, সে বিষয়ে ইতোমধ্যে টিএমএসএস-এর ৩০০ জন ডাক্তার এবং ৬০০ জন নার্সকে অবহিত করা হয়েছে, যেন তারা সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
আপনার ডোনেশন পৌঁছে যাবে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে…