বগুড়ার ইতিহাস

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়ামের ইতিহাস

বগুড়া লাইভ: ১৯৯৮  সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।

শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম। বগুড়া শহরের সাতমাথা মোড়ের নিকটে অবস্থিত এই জাদুঘরটি মূলত বগুড়ার নবাববাড়ী। এই নবাব পরিবারের সদস্য মোহাম্মদ আলী ছিলেন ১৯৫৩-১৯৫৫ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।

 

প্রাসাদ প্রাঙ্গনে নবাবী আমলের আদলে সিপাহীর মূর্তি

নবাব পরিবারের এই প্রাসাদটি ১৯৯৮ সাল থেকে জাদুঘর হিসেবে চালু রয়েছে। জাদুঘরে নবাব পরিবারের ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রাচীন দ্রব্যসামগ্রী দিয়ে নবাব পরিবারের তৎকালীন জীবনধারা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

প্রাসাদের সামনে মোহাম্মদ আলীর প্রতিকৃতি ও একটি কামানের অনুকৃতি
স্থাপিতমে ৩১, ১৯৯৮
অবস্থাননওয়াব বাড়ি রোড, বগুড়া, রাজশাহী, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৪.৮৪৮৪৯২° উত্তর ৮৯.৩৭৬৪২৭° পূর্ব
ধরনইতিহাস জাদুঘর
সংগ্রহ
  • প্রত্নতত্ত্ব
  • আলংকারিক এবং সমসাময়িক শিল্প
  • ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক ইতিহাস
  • নৃবিদ্যা
প্রতিষ্ঠাতামোহাম্মাদ আলী
মালিকজেলা প্রশাসন, বগুড়া

এই বিভাগের অন্য খবর

Back to top button