বগুড়ার বিভিন্ন পর্যটন স্পটে হাজারও দর্শনার্থী ভিড়
পবিতে ঈদ-উল আযহার ছুটিতে বগুড়ার বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ছিল দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়।
পবিতে ঈদের ছুটিতে বগুড়ার বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ছিল দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়।
ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়, বেহুলার বাসরঘর, যমুনা ও বাঙালি নদীর বাঁধ এবং চরাঞ্চলে পরিবার-পরিজন নিয়ে সময় কাটিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নাড়ির টানে আসা অনেকের সাথে স্থানীয়রাও পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন ঈদের পর থেকে।
বগুড়ার যমুনার পাড়ে শত শত মানুষের সমাগম ঘটে। জেলার ধুনট উপজেলার বানিয়াজান ও শহড়াবাড়ি, সারিয়াকান্দি উপজেলার কুতুবপুর ও কালিতলা এলাকার যমুনা পাড়ে প্রিয়জনদের নিয়ে আনন্দ ভ্রমণে আসে দর্শনার্থীরা।
কেউ কেউ প্রাইভেট কার, সিএনজি অটোরিকশা, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে চড়ে এসব জায়গায় পরিদর্শন করতে আসতে দেখা গেছে।
বগুড়ার ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ের কাছেই জাহাজঘাটার প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা। এ দুটি স্থানের মতো বেহুলার বাসরঘরে ছিল বিপুলসংখ্যক পর্যটক। এছাড়া শহরের পৌর পার্ক, প্যালেস মিউজিয়াম, ওয়ান্ডারল্যান্ড, শেরপুরের সাউদিয়া পার্কেও প্রত্যাশিত জনসমাগম হয়েছে।
যমুনা নদীর তীর সংরক্ষণে সিমেন্টের বস্তা দিয়ে সুন্দর করে বেঁধে দেওয়া জায়গায় পরিবার পরিজন নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন অনেকে।
মানুষের ভিড় বাড়তে থাকায় ওইসব স্পটে বিভিন্ন খাবারের দোকান বসে। নদীতে প্রতি ঘণ্টা নৌকা ভাড়া জনপ্রতি ৩০ টাকা থেকে ১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
এসব স্পট এ নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন।