বগুড়া সদর উপজেলা

তিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে বগুড়া পৌরসভার ভাগাড়

বগুড়ায় শহরের সেউজগাড়ি এলাকায় ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে সড়কের পাশে পৌরসভার স্থায়ী ভাগাড় (আবর্জনা ফেলার সাব ডাম্পিং স্টেশন) চালু করায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ এলাকার লোকজন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ভাগাড়ের কারণে ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদান ব্যাহত হওয়াসহ এলাকার পরিবেশ দূষণ হচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের দুর্গন্ধের মধ্যে স্কুলে থাকতে হচ্ছে।
পৌরসভার সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাস থেকে এই ডাম্পিং স্টেশন ব্যবহার শুরু হয়েছে। এখান থেকে ময়লা আবর্জনা ট্রাকে শহরের বাইরে মূল ডাম্পিং স্টেশনে ফেলা হচ্ছে। দেড় লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়। 

এলাকাবাসী জানিয়েছেন, সেউজগাড়ি পানির ট্যাঙ্কিসংলগ্ন স্থানে এই ভাগাড় নির্মাণ করার সময়ই পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে আপত্তি জানিয়েছিলেন। কোন লাভ হয়নি। নির্মাণ শেষে প্রায় ২ সপ্তাহ ধরে এখানে ময়লা ফেলা হচ্ছে। এই সাব ডাম্পিং স্টেশনের ১শ’ গজের মধ্যে ২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারী গ্রন্থগার রয়েছে। এগুলো হলো- বগুড়া সেন্টাল উচ্চ বিদ্যালয়, সূত্রাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, জলেশ্বরীতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উডবার্ণ সরকারী গ্রন্থাগার।

জলেশ্বরতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মারুফা বেগম জানান, ময়লা আবর্জনা ফেলার সাব ডাম্পিং স্টেশনটি চালু হওয়ার পর থেকে তারা দুর্গন্ধে অস্বস্তিকর অবস্থায় রয়েছেন। সকালের দিকে জানালা বন্ধ করে ক্লাস নিতে হয়। ৫ম শ্রেণীর ছাত্র মারুফ ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী আনুখা আফ্রাদ জানায়, দুর্গেন্ধের কারণে তাদের ক্লাসে থাকতে সমস্যা হয়। পাশের সেন্ট্রাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, ভাগাড়ের দুর্গন্ধে এলাকার পরিবেশ বিনষ্টসহ তার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদানও ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ময়লা আবর্জনা ফেলার ডাম্পিং সাব স্টেশন (পয়েন্ট) নির্মাণ করার কোন যৌক্তিকতা নেই।

উজগাড়ি পানির ট্যাঙ্কিসংলগ্ন স্থানে এই ভাগাড় নির্মাণ করার সময়ই পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে আপত্তি জানিয়েছিলেন। কোন লাভ হয়নি। নির্মাণ শেষে প্রায় ২ সপ্তাহ ধরে এখানে ময়লা ফেলা হচ্ছে। এই সাব ডাম্পিং স্টেশনের ১শ’ গজের মধ্যে ২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারী গ্রন্থগার রয়েছে। এগুলো হলো- বগুড়া সেন্টাল উচ্চ বিদ্যালয়, সূত্রাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, জলেশ্বরীতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উডবার্ণ সরকারী গ্রন্থাগার।

জলেশ্বরীতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মারুফা বেগম জানান, ময়লা আবর্জনা ফেলার সাব ডাম্পিং স্টেশনটি চালু হওয়ার পর থেকে তারা দুর্গন্ধে অস্বস্তিকর অবস্থায় রয়েছেন। সকালের দিকে জানালা বন্ধ করে ক্লাস নিতে হয়। ৫ম শ্রেণীর ছাত্র মারুফ ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী আনুখা আফ্রাদ জানায়, দুর্গেন্ধের কারণে তাদের ক্লাসে থাকতে সমস্যা হয়। পাশের সেন্ট্রাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, ভাগাড়ের দুর্গন্ধে এলাকার পরিবেশ বিনষ্টসহ তার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদানও ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ময়লা আবর্জনা ফেলার ডাম্পিং সাব স্টেশন (পয়েন্ট) নির্মাণ করার কোন যৌক্তিকতা নেই।

এই বিভাগের অন্য খবর

Back to top button