দেশের দুই সমুদ্রসৈকত ফিরেছে পূর্বের রুপে

মহামারী করোনো পরিস্থিতি গত মার্চ মাসের শেষের দিকে থেকে পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়
কক্সবাজার ও কুয়াকাটা সমুদ্রেসৈকত এ।
কিন্তু এবার করোনা দুর্যোগকে পেছনে ফেলে ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থী ও দেশি-বিদেশি পর্যটকের উপস্থিতিতে ফিরতে শুরু করেছে দেশের দুই সমুদ্রে সৈকত কক্সবাজার ও কুয়াকাটা তার পুরনো চেহারায়। দীর্ঘদিনের সুনসান নীরব পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা পুনরায় ফিরে পেয়েছে পূর্ণতা।
কক্সবাজার সৈকত এখনো পর্যটকদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া না হলেও, ঈদের পর থেকে সেই কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এবং আগের মতোই ভিড় লক্ষ্য করা গেসে সৈকতগুলোতে।প্রতিটি পয়েন্টে ভিড় করতে শুরু করেছেন পর্যটকসহ দর্শনার্থীরা।
সমাগমে সাগরকন্যা কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত এখন মুখরিত। নেচে-গেয়ে দীর্ঘদিনের ঘরবন্দী মানুষ মিলিত হয়েছে প্রাণের স্পন্দনে।দীর্ঘসময় পর ঘরবন্দী মানুষগুলো সৈকত দেখতে পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত।
দেশের দুই সমুদ্রেসৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য প্রচারণাসহ মাইকিং করতে দেখা গেছে ট্যুরিস্ট পুলিশকে, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, আগামী ৫ আগস্ট সৈকতের দোকানপাট, রেস্তোরাঁ ও সাড়ে চার শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।