মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে ঢুকছে ইয়াবা
কক্সবাজার ও বান্দরবানের ২৭২ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকার অন্তত ২০টি পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে ইয়াবা। মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকার ৩৭টি কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে এই ইয়াবা।
এই প্রজন্মকে ধ্বংস করতে বৈশ্বিক চালে বাংলাদেশে পাঠানো হচ্ছে এই ‘আধুনিক মাদক’ ইয়াবা। শুধু জব্দ বা আটক করলেই হবে না। বরং উচ্চমহল থেকে তৃণমূল সবখানেই তৈরি করতে হবে আত্মসচেতনতা।
ইয়াবার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযানে বন্ধুকযুদ্ধে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় কয়েকশ ইয়াবা ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। তবে কিছু বিতর্কও রয়েছে এই বন্দুকযুদ্ধ নিয়ে। অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহার হত্যাকান্ড ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনার সাথে মিশিয়ে দেয়ার কৌশল ফাঁস হবার পর অনেকটা মন্থর হয়ে গেছে এই অভিযায়ন।
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে দেশে প্রায় ৮০ লাখেরও উপরে মাদকাসক্ত রয়েছে যার ৬৫ শতাংশই ইয়াবা আসক্ত। সংশ্লিষ্টদের মতে চলতি বছর দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩৫ লাখেরও বেশী ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে।
টেকনাফ উপজেলার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বাশার বলেন, সরকারের উচিৎ বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে ইয়াবা নির্মুলের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ তৈরি করা। গডফাদারদের ধরতে না পারলে ইয়াবার অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না।