বগুড়ায় ট্রাফিক পুলিশের অভিযান
বগুড়ায় নিরাপদ ট্রাফিক সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে অভিযান চলমান রয়েছে। ‘নিরাপদ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করি, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করি’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বগুড়ায় নিরাপদ ট্রাফিক সপ্তাহ উদযাপন করা হচ্ছে। আর তারই ধারাবাহিকতায় রবিবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের সাতমাথায় অবৈধ যানবাহনমুক্ত করতে অভিযান চালায় ট্রাফিক পুলিশ।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক বিভাগ) সুমন রঞ্জন বলেন, সড়ক নিরাপত্তা আইন ও ট্রাফিক আইন না মেনে যারা নিজেদের জীবনকে অনিরাপদ করে তুলছেন তাদেরকে সচেতন করতেই আমাদের এই অভিযান। একইসঙ্গে, যারা আইন মেনে গাড়ি চালাচ্ছেন তাদেরকে অভিবাদনও জানাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা।
তিনি বলেন, শুধু মোটরসাইকেল নয় সব যানবাহনই ট্রাফিক অভিযানের আওতায় রয়েছে।
এছাড়াও সড়কে প্রাণহানি যেন না হয়, তা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।
এর আগে, গতকাল শনিবার নিরাপদ ট্রাফিক সপ্তাহের উদ্বোধন করেন বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী।
সে সময় তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট পরিবহন শ্রমিকদের ট্রাফিক আইন মেনে চলার পাশাপাশি যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রমও সার্বক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে যা যা করা দরকার পুলিশের পক্ষ থেকে তা করা হবে।
‘নিরাপদ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করি, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করি’ এই প্রতিপাদ্যে বগুড়ায় নিরাপদ ট্রাফিক সপ্তাহ উদযাপন করা হচ্ছে। এর দ্বিতীয় দিনে রবিবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের সাতমাথায় অবৈধ যানবাহনমুক্ত করতে অভিযান চালায় ট্রাফিক পুলিশ।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) সুমন রঞ্জন বলেন, সড়ক নিরাপত্তা আইন ও ট্রাফিক আইন না মেনে যারা নিজেদের জীবনকে অনিরাপদ করে তুলছেন তাদেরকে সচেতন করতেই এই অভিযান। একইসঙ্গে, যারা আইন মেনে চলছেন তাদেরকে অভিবাদনও জানাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা।
তিনি বলেন, শুধু মোটরসাইকেল নয় সব যানবাহনই ট্রাফিক অভিযানের আওতায় রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সড়কে প্রাণহানি যেন না হয়, তা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।
এর আগে, শনিবার (১ সেপ্টেম্বর) নিরাপদ ট্রাফিক সপ্তাহের উদ্বোধন করেন জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী।
সে সময় তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট পরিবহন শ্রমিকদের ট্রাফিক আইন মেনে চলার পাশাপাশি যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম সার্বক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে যা যা করা দরকার পুলিশের পক্ষ থেকে তা করা হবে।