এ পিচে ১৫০-১৬০ রানের স্কোরকে ভালো বলেছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে ভারত এখানে তুলল ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯৬ রান। ২৭ বলে ৫০ রানে অপরাজিত ছিলেন পান্ডিয়া। ইনিংসের শেষ বলে মোস্তাফিজকে চার মেরে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি।
অ্যান্টিগার স্যার ভিড রিচার্ডস ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেই চার-ছক্কাকে হাঁকাতে শুরু করেন ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা।
তার সঙ্গে দ্রুত গতিতে রান তুলেছেন কোহলিও। মারকুটে শুরু করা রোহিতকে বেশিক্ষণ যেতে দেননি সাকিব আল হাসান। চতুর্থ ওভারে ভারতীয় অধিনায়ককে জাকির আলির হাতের ক্যাচ বানান সাকিব। ১১ বলে ২৩ রান করে ফেরেন রোহিত।
চলতি বিশ্বকাপে অফফর্মে থাকা কোহলি আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে যেন জ্বলে উঠেছিলেন। মারকুটে খেলে ২৮ বলে ৩৭ রান তুলে ফেলেন তিনি। তবে এখানেই তাকে সীমাবন্ধ করে দেন বাংলাদেশ পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
নবম ওভারের প্রথম বলে তানজিম সাকিবকে ডাউন দ্য উইকেটে এসে বাউন্ডারি হাঁকাতে যান কোহলি। তবে বল ব্যাটে স্পর্শ না করে স্টাম্প ভেঙে দেয়। ওই ওভারের তৃতীয় বলে সূর্যকুমার যাদবকে ফেরান তানজিম সাকিব। ডানহাতি এই ব্যাটারকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচ বানান তিনি।
১২তম ওভারে রিশাদ হোসেনের দ্বিতীয় বলে ছক্কা ও তৃতীয় বলে চার হাঁকিয়েছেন রিশাভ পান্ত। তবে পরের বলে তাকে খুঁজতে হলো প্যাভিলিয়নের পথ। রিশাদকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে তানজিম সাকিবের হাতে ক্যাচ হলেন ভারতীয় উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৬ রান করে ফেরত যেতে হলো পান্তকে।
রিশাদের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৪ বলে ৩৪ রান করেন শিবম দুবে। শেষ দিকে মারকুটে ব্যাটিং করে দলকে বড় স্কোর এনে দিনে অবদান রাখেন হার্দিক পান্ডিয়া।