ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে যে ১৩টি কারণে মামলা করতে পারে পুলিশ সার্জেন্ট

বাংলাদেশে ট্রাফিক আইন অমান্য করলে পুলিশ সার্জেন্ট নিম্নোক্ত যেকোনো কারণেই মামলা করতে পারেন:
- ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে
- মেয়াদোত্তীর্ণ ফিটনেস, রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স টোকেন বা ইন্স্যুরেন্স
- ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য
- অতিরিক্ত গতি
- উল্টোপথে চালানো
- হেলমেট ছাড়া বাইক চালানো বা আরোহীর হেলমেট না থাকা
- মোবাইল ফোনে কথা বলে গাড়ি চালানো
- অবৈধ বা নিষিদ্ধ স্থানে পার্কিং
- উচ্চ শব্দে হর্ণ বা ডিজে বাজানো
- ধোঁয়া ছাড়ে বা ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানো
- বাসে ছাদে যাত্রী বা অতিরিক্ত যাত্রী বহন
- হেডলাইট বা ব্যাকলাইট কাজ না করা
- পুলিশের সঙ্গে অসহযোগিতা
জরিমানার পরিমাণ (২০২৪-এর হালনাগাদ আইন অনুযায়ী):
ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে – ৳৫,০০০
হেলমেট ছাড়া বাইক চালানো/আরোহী হলে – ৳২,০০০
ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য – ৳১০,০০০
উল্টোপথে চালানো – ৳৫,০০০
বৈধ কাগজপত্র না থাকলে (প্রতিটি আইটেমে) – ৳৫,০০০
ঝুঁকিপূর্ণ চালনা বা ওভারটেকিং – ৳৩,০০০
নিষিদ্ধ স্থানে পার্কিং – ৳৫০০ থেকে ৳২,০০০
হাইড্রোলিক/মডিফাইড হর্ণ বাজানো – ৳২,০০০
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে গাড়ি চালানো – ৳৩,০০০
গতিসীমা অতিক্রম – ৳৪,০০০
সাথে লাইসেন্স না থাকলে – ৳১,০০০
অতিরিক্ত যাত্রী বা মালামাল বহন – ৳২,০০০
জেব্রা ক্রসিং না মানা (Jaywalking) – ৳৫০০
অনুমোদনবিহীন যানবাহন চালানো – ৳৫,০০০
⚠️ মনে রাখুন: কিছু অপরাধে জরিমানার পাশাপাশি মামলা হতে পারে এবং গাড়ি জব্দ করারও বিধান রয়েছে।
✅ নিয়ম মানুন, নিরাপদ থাকুন। সচেতন থাকুন, সড়ক হোক নিরাপদ।
📢 এই তথ্যটি শেয়ার করুন, সচেতনতা ছড়িয়ে দিন।